রাজশাহী নগরীতে চোরাই স্বর্ণ ও রূপার অলংকার উদ্ধার-সহ ২ জন চোরকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
শুক্রবার (১২ সেপ্টেম্বর) মোহনপুর থানার হরিরামপুর চাঁদপুর গ্রাম থেকে তাদের গ্রেফতার শাহমখদুম থানা পুলিশ।
গ্রেফতারকৃতরা হলো, মোঃ সোহাগ আলী (২২), সে রাজশাহীর মোহনপুর থানার হরিরামপুর চাঁদপুর গ্রামের চাঁন মোহাম্মদ মন্ডলের ছেলে ও মাইমুনা আক্তার জেরিন (১৭), সে রাজশাহী নগরীর শাহমখদুম থানার ডাঙ্গীপাড়া এলাকার মোঃ নজরুল ইসলামের মেয়ে।
শনিবার সন্ধ্যায় এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন নগর পুলিশের মুখপাত্র অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (সদর ক্রাইম এন্ড অপস), মোঃ গাজিউর রহমান, পিপিএম।
তিনি জানান, গত (১৮ আগস্ট) ভুক্তভোগী মোঃ রফিকুল ইসলাম (৩৮) তার ছেলেকে চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নিয়ে যান এবং ২১ আগস্ট নিজ বাড়িতে ফিরে এসে দেখেন আলমারিতে রাখা স্বর্ণ ও রূপার অলংকার নেই। অনেক খোঁজা-খুঁজির পরও না পেয়ে তিনি ধারণা করেন তার অলংকারাদী চুরি হয়েছে।
এদিকে ভূক্তভোগীর বাড়িতে প্রায় ৭-৮ মাস ধরে বসবাসরত ভাতিজি জেরিনের আচরণ সন্দেহজনক মনে হলে তিনি শুক্রবার নগরীর শাহমখদুম থানা পুলিশকে অবহিত করেন।
জেরিনকে থানায় নিয়ে এসে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদে পুলিশ জানতে পারে, বাড়ির সবাই ঘুমিয়ে গেলে জেরিন আসামি সোহাগ আলীর পরামর্শে (২১ আগস্ট) সকাল ১০টায় স্বর্ণ ও রূপার অলংকার চুরি করে পবা থানাধীন নওহাটায় সোহাগের কাছে পৌঁছে দেয়।
জেরিনের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে শাহমখদুম থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মাছুমা মুস্তারীর সার্বিক তত্ত্বাবধানে এসআই মো. আব্দুল্লাহেল বাকী ও সঙ্গীয় ফোর্স মোহনপুর থানা পুলিশের সহযোগিতায় হরিরামপুর চাঁদপুর গ্রামে অভিযান চালিয়ে আসামি সোহাগ আলীকে গ্রেফতার করে। এ সময় তার হেফাজত থেকে ১৪ ভরি ১ আনা ৪ রতি স্বর্ণের অলংকার (আনুমানিক মূল্য ২৩,৫৫,১৮৪ টাকা) এবং ২১ ভরি ৭ আনা রূপা (আনুমানিক মূল্য ৪৭,১৬২ টাকা) উদ্ধার করে।
এ ব্যপারে গ্রেফতারকৃত আসামিদের বিরুদ্ধে শাহমখদুম থানায় একটি চুরির মামলা রুজু হয়েছে।
শনিবার সকালে তাদের বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে তাদের জেলহাজতে প্রেরণ করেছে পুলিশ।
শুক্রবার (১২ সেপ্টেম্বর) মোহনপুর থানার হরিরামপুর চাঁদপুর গ্রাম থেকে তাদের গ্রেফতার শাহমখদুম থানা পুলিশ।
গ্রেফতারকৃতরা হলো, মোঃ সোহাগ আলী (২২), সে রাজশাহীর মোহনপুর থানার হরিরামপুর চাঁদপুর গ্রামের চাঁন মোহাম্মদ মন্ডলের ছেলে ও মাইমুনা আক্তার জেরিন (১৭), সে রাজশাহী নগরীর শাহমখদুম থানার ডাঙ্গীপাড়া এলাকার মোঃ নজরুল ইসলামের মেয়ে।
শনিবার সন্ধ্যায় এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন নগর পুলিশের মুখপাত্র অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (সদর ক্রাইম এন্ড অপস), মোঃ গাজিউর রহমান, পিপিএম।
তিনি জানান, গত (১৮ আগস্ট) ভুক্তভোগী মোঃ রফিকুল ইসলাম (৩৮) তার ছেলেকে চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নিয়ে যান এবং ২১ আগস্ট নিজ বাড়িতে ফিরে এসে দেখেন আলমারিতে রাখা স্বর্ণ ও রূপার অলংকার নেই। অনেক খোঁজা-খুঁজির পরও না পেয়ে তিনি ধারণা করেন তার অলংকারাদী চুরি হয়েছে।
এদিকে ভূক্তভোগীর বাড়িতে প্রায় ৭-৮ মাস ধরে বসবাসরত ভাতিজি জেরিনের আচরণ সন্দেহজনক মনে হলে তিনি শুক্রবার নগরীর শাহমখদুম থানা পুলিশকে অবহিত করেন।
জেরিনকে থানায় নিয়ে এসে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদে পুলিশ জানতে পারে, বাড়ির সবাই ঘুমিয়ে গেলে জেরিন আসামি সোহাগ আলীর পরামর্শে (২১ আগস্ট) সকাল ১০টায় স্বর্ণ ও রূপার অলংকার চুরি করে পবা থানাধীন নওহাটায় সোহাগের কাছে পৌঁছে দেয়।
জেরিনের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে শাহমখদুম থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মাছুমা মুস্তারীর সার্বিক তত্ত্বাবধানে এসআই মো. আব্দুল্লাহেল বাকী ও সঙ্গীয় ফোর্স মোহনপুর থানা পুলিশের সহযোগিতায় হরিরামপুর চাঁদপুর গ্রামে অভিযান চালিয়ে আসামি সোহাগ আলীকে গ্রেফতার করে। এ সময় তার হেফাজত থেকে ১৪ ভরি ১ আনা ৪ রতি স্বর্ণের অলংকার (আনুমানিক মূল্য ২৩,৫৫,১৮৪ টাকা) এবং ২১ ভরি ৭ আনা রূপা (আনুমানিক মূল্য ৪৭,১৬২ টাকা) উদ্ধার করে।
এ ব্যপারে গ্রেফতারকৃত আসামিদের বিরুদ্ধে শাহমখদুম থানায় একটি চুরির মামলা রুজু হয়েছে।
শনিবার সকালে তাদের বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে তাদের জেলহাজতে প্রেরণ করেছে পুলিশ।